- Advertisement -

বারহাট্টায় অতিরিক্ত পরিচালক মহোদয়ের পরিদর্শন

848

- Advertisement -

 

সদ্য যোগদানকৃত অতিরিক্ত পরিচালক স্যারের বারহাট্টা পরিদর্শন

পরিকল্পিত উপায়ে একটি বসতবাড়ি ও আশেপাশের জমিগুলোর সঠিক ব্যবস্থাপনায় কৃষি খামার গড়ে তোলা হয়েছে। সত্যিই দারুণ। বাড়ির আঙ্গিনায় ঘরের দরজায় মনমাতানো বাগান বিলাস দিয়ে শুরু, ড্রাগন ফল, মালচিং পদ্ধতিতে ক্যাপসিকাম, মাল্টা, মিশ্রফলবাগান, বাড়ির ধারে ও পুকুরের পাড়ে সারিবদ্ধ খাটো জাতের নারিকেল চাষ। বাড়ির চারপাশে জমিগুলোতে পর্যায়ক্রমে চাল কুমড়া, করলা, বেগুন, ভুট্টা ফসলের এলাহী কান্ড। সবমিলে প্রায় ০৫ একর জায়গায় গড়ে তুলেছেন চমৎকার দৃষ্টিনন্দন এগ্রোফার্ম। উদ্যোক্তা জনাব শিশির চৌধুরী। পেশায় একজন লেকচারার।

পরিকল্পিত উপায়ে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি দ্বারা একটি গ্রামকে সাজানো হয়েছে। সত্যিই দারুণ। গ্রামটির নাম হাটশিরা। ধানচাষে আধুনিক যে সব প্রযুক্তি মাঠে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে তার প্রায় সবগুলোই ঐ মাঠে সঠিক বয়সের চারায় রোপণ, লাইন, লোগো, পার্চিং, জৈব সারের ব্যবহার, ভার্মিকম্পোস্ট ব্যবহার, মাটি পরীক্ষার দ্বারা সার ব্যবহার, এসআরআই পদ্ধতি, এডাব্লিওডি পদ্ধতি, ফিতা পাইপের ব্যবহার, রসুন আবাদ, পেয়াজ আবাদ, ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদন, মাল্টার বাগান, বিটিবেগুন, মরিচ চাষসহ বিভিন্ন ফসলে ভরপুর গ্রামটি। গ্রামটিকে সুসজ্জিত করার পেছনে হাটশিরা আইপিএম ক্লাবের ভূমিকা ব্যাপক।

গত ২৩/০৩/২০২০ ইং তারিখ রোজ সোমবার অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ নিখিল চন্দ্র সেন স্যার কৃষি খামার ও হাটশিরা গ্রামটি পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে তিনি শিশির চৌধুরীর ন্যায় আরোও কৃষি উদ্যোক্তা তৈরি করতে কৃষি বিভাগকে নির্দেশনা দেন। তাছাড়া হাটশিরা গ্রামের কর্মকান্ড দেখেও তিনি বেশ উৎফুল্ল। তিনি চান প্রতিটা গ্রামই হাটশিরার মতো কৃষি প্রযুক্তি দ্বারা সমৃদ্ধ হউক। পরিদর্শনকালে উপপরিচালক কৃষিবিদ মো: হাবিবুর রহমান এবং মো: রেজওয়ানুল বারী, মনিটরিং অফিসার সাথে ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি: কৃষিবিদ মোহাইমিন। 

 

- Advertisement -

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়, কিন্তু ট্র্যাকব্যাক এবং পিংব্যাক খোলা.